২৪শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| ৯ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৮ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি| বিকাল ৪:০৮| হেমন্তকাল|
শিরোনাম:
প্রকাশিত সংবাদ ও মানববন্ধের প্রতিবাদ সংবাদ সম্মেলন ত্রিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের আলোচনা সভায় মনোনয়ন পরিবর্তনের দাবি প্রেসক্লাব পাইকগাছার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ নুরুল ইসলাম বুলবুলের মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা চাঁপাইনবাবগঞ্জে ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন পাইকগাছায় প্রতিবন্ধী কিশোরকে হুইলচেয়ার দিলেন বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম পাইকগাছায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে পোল্ট্রি ফার্ম মালিককে জরিমানা নান্দাইলে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি নান্দাইলে ভূমি অধিগ্রহণের জায়গায় আওয়ামীলীগ নেতার মার্কেট নির্মাণ বুড়িমারী স্থলবন্দরে ভারতীয় ট্রাক হতে ওষুধ ও সিসা জব্দ

অসহনীয় গরমে বেড়েছে লেবুর শরবতের চাহিদা

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, জুন ৪, ২০২৩,
  • 343 Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক:
মাথার উপর সূর্যের তাপ মাত্র বেড়েছে। বেড়েছে লোডশেডিং। জীবন জীবিকার টানে বা গুরুত্বপূর্ণ কাজে বাহিরেও বেড় হতে হচ্ছে মানুষকে। অসহ্য এ গরমে নরসিংদীতে বেড়েছে লেবুর শরবতের চাহিদা। মানুষের চাহিদা অনুযায়ী রাস্তার মোড়ে মোড়ে বেড়েছে শরবতের দোকান।
সরেজমিন জেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থান ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। জেলার সদর উপজেলা, বেলাব, মনোহরদী, শিবপুর সহ সর্বত্রই পথচারীদের কাছে ফুটপাতের এ শরবতের চাহিদা ব্যপক। ধারণা করা হচ্ছে পুরো নরসিংদী জেলাতে কয়েকশ ভ্রাম্যমাণ শরবতের দোকান রয়েছে।
শরবত বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, লেবু, ট্যাং, চিনি, বীট লবন ইত্যাদি মিশ্রিত শরবত বিক্রি হচ্ছে নানা রকম দামে। একটুকরো লেবুর রস, বীট লবন আর চিনি মিশ্রিত ছোট গ্লাসে এক গ্লাস শরবত বিক্রী হচ্ছে পাঁচ টাকায়। এক খন্ড লেবু, চিনি, বিট লবন আর ছোট্ট ট্যাং জাতীয় কিছু মিশিয়ে বড় এক গ্লাস শরবত বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ১৫ টাকায়।

জেলার ইটাখোলা মোড়ে শরবত বিক্রেতা হানিফের সাথে কথা বলে জানা যায়, গত কয়েক দিনের তীব্র গরমে শরবতের চাহিদা বেড়েছে আগের থেকে বেশি। তিনি জানান আগে যেখানে এক ফিল্টার পানির শরবত বিক্রি হতো সেখানে দুই ফিল্টার শরবতও বিক্রি হচ্ছে দৈনিক।

চালাকচর নাজারে শরবত বিক্রেতা সবুজ জানান, ফিল্টারে পানির সাথে বরফ খন্ড মিশিয়ে পানি ঠান্ডা করে আমরা শরত বিক্রী করি। প্রচুর গরমে মানুষ ঠান্ডা পানির সাথে লেবুর টক শরবতটা খেলে সাময়িক স্বস্তি পায়। তিনি আরো জানা,বাজারে এখন লেবুর দাম অনেক কম। দশ থেকে বিশ টাকার মধ্যে কেজি দরে লেবু আনতে পারি। ২০ থেকে ৩০ কেজি লেবুর শরবত দৈনিক আমরা বিক্রী করতে পারি। এতে দৈনিক আমার ৬ থেকে ৮শ টাকা পর্যন্ত উপার্জন হচ্ছে।

দোকানে শরবত খেতে আসা রিক্সা চালক মজিবুর রহমান জানান, রিক্সা চালিয়ে শরীর থেকে যে ঘাম বের হয় শরীর ঠিক রাখার জন্য বাহিরে দুই তিন গ্লাস শরবত খেয়ে থাকি। আর লেবুর শরবত খেলে শরীরটা একটু ভালো লাগে।

গরমের মাঝে লেবুর শরবতের পাশাপাশি ইসবগুল,তুকমা, এলোভেরা মিশ্রিত শরবতও বিক্রী হচ্ছে বেশ। প্রতি গ্লাস শরবত দশ থেকে বিশ টাকা করে বিক্রী করছে তারা। আর এসব শরবতে গুর সহ আরো ঔষধি বিভিন্ন পাওডার মিশানো হয় বলে জানান ভ্রাম্যমান শরবত বিক্রেতা আব্দুল হাই।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরি অন্যান্য নিউজ