৬ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| ১৯শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২০শে শাবান, ১৪৪৬ হিজরি| ভোর ৫:২৪| বসন্তকাল|
শিরোনাম:
পাটগ্রামে হাট-বাজারের উন্নয়ন কাজের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত নান্দাইলে ক্লাইমেট স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্ভোধন  নান্দাইলে পিতৃপরিচয় ফিরে পেতে চান সন্তান রমজান  গফরগাঁওয়ে ইউএনওর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা চাঁপাইনবাবগঞ্জে তিনদিনব্যাপি নারী উদ্যোক্তা মেলার উদ্বোধন মনোহরদীতে ব্যবসায়ীর বিবস্ত্র মরদেহ উদ্ধার পাইকগাছায় নাশকতা ও বিস্ফোরক মামলার আসামি গ্রেপ্তার ভৈরবে ৩ প্রতিষ্ঠানকে ৪ লক্ষ টাকা জরিমানা তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পাটগ্রামে সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত অসুস্থ যুবদল নেতার পাশে সরদার বকুল সাপোর্টার্স ফোরাম

পাকুন্দিয়ায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের দাবিতে বিক্ষোভ

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, আগস্ট ২৪, ২০২৩,
  • 228 Time View

আছাদুজ্জামান খন্দকার, কিশোরগঞ্জ:
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও  সমাবেশ করেছে বিক্ষুদ্ধ জনতা।

আজ বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) সকাল ১১ টার দিকে পাকুন্দিয়া পৌরসভার ৭,৮,ও ৯ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দারা এ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।

বিক্ষোভ মিছিলটি পৌরসভার চালিয়াগোপ এলাকা থেকে শুরু হয়ে পাকুন্দিয়া পৌরসদর বাজরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদ চত্ত¡রে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে এক সমাবেশে মিলিত হয়।

সমাবেশে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ এসে অংশ নেন। এসময় লোডশেডিং এর প্রতিবাদ ও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের দাবীতে বিভিন্ন শ্লোগান দিতে থাকে বিক্ষুদ্ধ জনতা।

খবর পেয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম রেনু, উপজেলা  নির্বাহী কর্মকর্তা রোজলিন শহীদ চৌধুরী, পল্লী বিদ্যুত সমিতির পাকুন্দিয়া অঞ্চলের উপ-মহাব্যবস্থাপক একেএম শহীদুল্লাহ  সমাবেশে উপস্থিত হন। এসময় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দিলে বিক্ষুদ্ধ জনতা শান্ত হয়।

স্থানীয় পল্লী বিদ্যুৎ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পাকুন্দিয়া পৌর এলাকা ও নয়টি ইউনিয়নে ৭২ হাজার গ্রাহক রয়েছে। এজন্য দৈনিক কমপক্ষে ১৪ মেগাওয়াট বিদ্যুতের প্রয়োজন। কিন্তু পাওয়া যাচ্ছে মাত্র সাত থেকে আট মেগাওয়াট। এজন্য লোডশেডিং হচ্ছে।

পাকুন্দিয়া পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের কুড়তলা গ্রামের বাসিন্দা মো. হৃদয় মিয়া বলেন, আমাদের এলাকায় ২৪ ঘন্টার মধ্যে গড়ে ২ থেকে ৩ ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকে। এতে করে স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার মারাত্মক সমস্যা হচ্ছে। এছাড়াও ফসলি জমিতে যথাসময়ে সেচের পানি দিতে না পারায় ফসল নষ্ট হচ্ছে। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে আমরা খুবই কষ্টে জীবন যাপন করছি।

পাকুন্দিয়া আঞ্চলিক পল্লী বিদ্যুৎ কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) একে এম শহীদুল্লাহ বলেন, আপাতত লোডশেডিং কমানো সম্ভব হচ্ছে না। আমরা পৌরসভায় আরেকটি বিদ্যুতের সাব-স্টেশন নির্মাণের প্রস্তুতি নিয়েছি। সাব-স্টেশনটি নির্মাণের পর এই লোডশেডিং আর থাকবে না।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরি অন্যান্য নিউজ