৩রা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| ১৭ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৭ই রমজান, ১৪৪৬ হিজরি| বিকাল ৫:০২| বসন্তকাল|
শিরোনাম:
নান্দাইলে চাচা কে কুপিয়ে জখম যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা মনোহরদীতে বিদেশি পিস্তল ও গুলিসহ বঙ্গবন্ধু প্রজন্মলীগের সভাপতি আটক শোষণমুক্ত ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য কুরআনের রাজ কায়েম করতে চাই পাটগ্রামে বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত পাইকগাছায় যুব সমাজের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত নান্দাইল উপজেলা নাগরিক ফোরামের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  নান্দাইলে জাতীয় ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত  নান্দাইলে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি মিম্মান সম্পাদক শামীম  মনোহরদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহীদদের স্মরণে ইফতার ও দোয়া মাহফিল

মনোহরদীতে চলছে অবৈধ ইটভাটা, প্রশাসনের নজর নেই

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, জানুয়ারি ১৮, ২০২৪,
  • 69 Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক:
অবৈধ ইটভাটা বন্ধে আদালতের নির্দেশ থাকলেও নরসিংদীর মনোহরদীতে দেদারসে চলছে ইট প্রস্তুতের কাজ। ঠেকানো যাচ্ছেনা অবৈধ ইটভাটার পরিবেশ দূষণের মহোৎসব। সবুজে ঘেরা মনোহরদী জুড়ে চলছে ৭টি অবৈধ ইটভাটা।
সূত্রে জানা যায়, মনোহরদী উপজেলায় ৩৩টি ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে ৭ টি ইটভাটার কোন রকম বৈধতা ছাড়াই তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। তিনটি ইটভাটার বন্ধ রয়েছে। বৈধ বেশিরভাগ ভাটারই জেলা প্রশাসনের অনুমোদন থাকলেও নেই পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র। অবৈধ ইটভাটাগুলো হলো, বড়চাপা ইউনিয়নের চন্ডিতলা গ্রামে অবস্থিত বিআরবি ব্রিকস, নামাপাড়া গ্রামে এমএসসি ব্রিকস, একদুয়ারিয়া ইউনিয়নের বগাদী গ্রামে এলাহী ব্রিকস, কাচিকাটা ব্রিকস, গোতাশিয়া ইউনিয়নের চুলা গ্রামে মা ব্রিকস, দৌলতপুর ইউনিয়নের হরিনারায়ণপুর গ্রামে অবস্থিত আরএসএস এবং এএফটি ব্রিকস।
এসব ইটভাটা যেমন পরিবেশ দূষণ করছে তেমনিভাবে সাধারণ কৃষকের ফসলি জমি নষ্ট করছে। এই ইটভাটাগুলো কয়েকটি দপ্তরকে ম্যানেজ করেই চলছে বলে দাবি ভাটা কর্তৃপক্ষের।
সরেজমিনে বড়চাপা ইউনিয়নের নামাপাড়া গ্রামে অবস্থিত অবৈধ এমএসসি ব্রিকস, দৌলতপুর ইউনিয়নের হরিনারায়ণপুর গ্রামে অবস্থিত আরএসএস এবং এএফটি ব্রিকস,চালাকচর ইউনিয়নে কাঁচিকাটা ব্রিকস এ গিয়ে দেখা যায়, উৎসবের মত ইট তৈরির কাজ করছেন শ্রমিকরা। অবৈধভাবে কৃষকের জমির মাটি কেটে ভাটাগুলোতে পাহাড় সমান উচু করেছে।
অবৈধ ইটভাটাগুলোর বিরুদ্ধে অনেক অদৃশ্য কারণেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে না।
এ ব্যাপারে কেবিএম ইটভাটার মালিক মমতাজ উদ্দিন সরকার সুরুজ বলেন, এখনো আমাদের কাগজপত্র ঠিক করতে পারিনি। আপনার সঙ্গে দেখা করে কথা বলব।
বিআরবি ব্রিক ফিল্ডের মালিক শাহজাহান বলেন, লাইসেন্স পেতে অনেক চেষ্টা করে যাচ্ছি তবে এখনো পাইনি। বিভিন্ন দপ্তরে টাকা-পয়সা দিয়ে ইটভাটা চালাতে হয়।
হরিনারায়ণপুর গ্রামের আরএসএস ব্রিকসের মালিক রমিজ উদ্দিনের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তার ছেলে পরিচয়ে জানান, আমাদের ইটভাটার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। এএফটি ব্রিকসের ম্যানেজার জনি জানান, আমাদের বৈধ কোন কাগজপত্র নাই তবে আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভাটার ম্যানেজার বলেন, যতদুর জানি ইটভাটা মালিক সমিতির হস্তেক্ষেপে অবৈধ ইটভাটাগুলো চালানোর

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরি অন্যান্য নিউজ