২৮শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| ১১ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১২ই শাবান, ১৪৪৬ হিজরি| সকাল ৮:২৬| শীতকাল|
শিরোনাম:
রাজশাহী আন্ত:জেলা ফুটবল টুনামেন্টে জার্সি বিতরণ গ্রেফতার আতঙ্কে পুরুষশূন্য গাজীপুরের দাক্ষিণখান গ্রাম রাণীশংকৈলে ডেভিল হান্ট অপারেশনে দুজন গ্রেপ্তার পাটগ্রামে তিন সন্তানের জননীকে হত্যার ঘটনায় দ্বিতীয় স্বামী গ্রেপ্তার পাটগ্রামে তিন সন্তানের জননীকে ওড়না পেঁচিয়ে হত্যার অভিযোগ নান্দাইলে আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল  পাটগ্রামে অসুস্থ গরুর মাংস বিক্রি করায় ১০ হাজার টাকা জরিমানা ফুলপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু  নান্দাইল আওয়ামী লীগের লিফলেট বিতরণ আ’লীগ, ছাত্রলীগ সহ গ্রেফতার -৩  আন্ধারীর ঝাড় ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতা গ্রেপ্তার

শ্রীপুরে ডাবল মার্ডার মামলার প্রধান সাক্ষীর মরদেহ উদ্ধার

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, আগস্ট ৬, ২০২৩,
  • 240 Time View

গাজীপুর প্রতিনিধি:

গাজীপুরের শ্রীপুরে ডাবল মার্ডার মামলার প্রধান স্বাক্ষী মো. শাহজাহান (৩৮) এর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রবিবার দুপুরে উপজেলার রাজাবাড়ি ইউনিয়নের আতলড়া গ্রামের একটি পুকুর থেকে ওই মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত শাহাজাহান ওই গ্রামের মৃত আমির উদ্দিনের ছেলে। শাহজাহান তার মা-বোনের হত্যা মামলার প্রধান স্বাক্ষী ছিলেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে শ্রীপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাহমুদুল হাসান জানান, ২০১৫ সালে অজ্ঞাত খুনিরা নিহতের মা হাসিনা বেগম ও বোন আরিফাকে নিজ বাড়িতে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। ওই ঘটনায় শাহজাহানের ভাই মো. মজিবুর রহমান বাদী হয়ে শ্রীপুর থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। শাহজাহান ওই মামলা প্রধান স্বাক্ষী ছিলেন।

৫ আগষ্ট শনিবার সকাল নয়টা পর্যন্ত শাহজাহানকে বাড়ির আশপাশে ঘুরাফেরা করতে দেখেছে স্থানীয়রা। তারপর থেকে তিনি নিখোঁজ হন। আজ রবিবার সকালে স্বজনরা বাড়ির অদূরে পুকুরের পানিতে শাহজাহানের মরদেহ ভাসতে দেখে পুলিশে খবর দেয়।

নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য গাজীপুরের শহিদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তে রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

নিহতের ভাই মজিবুর রহমান জানান, ২০১৫ সালে অজ্ঞাত খুনিরা আমার মা-বোনকে নিজ বাড়িতে কুপিয়ে হত্যা করেছিল। আমি শ্রীপুর থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করি। মামলাটি বর্তমানে আদালতে বিচারাধিন আছে।

আমার ভাই মামলার প্রধান স্বাক্ষী ছিলেন। শনিবার সকাল ৯টা থেকে আমার ভাইকে পাওয়া যাচ্ছিল না। রবিবার সকালে বাড়ির পাশের পুকুরে তার মরদেহ ভাসতে দেখি। সে কিভাবে পুকুরের পানিতে গেলো তা বলতে পারি না এবং তার মৃত্যুর সঠিক কারণও এই মুহূর্তে বলতে পারছিনা।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরি অন্যান্য নিউজ